সাদ্দামের কাছে ‘রবার ব্যান্ড’ থাকলেও যুক্তরাষ্ট্র আগ্রাসন চালাত: মার্কিন কর্মকর্তার স্বীকারোক্তি

সেরা খবর বিশ্ব বাংলাদেশ ব্যবসা বিজ্ঞান/প্রযুক্তি বিনোদন খেলাধুলা স্বাস্থ্য

ইরাক যুদ্ধের ২০ বছর পর এখনো যে বিতর্কটি মাথাচাড়া দিয়ে উঠে সেটি হচ্ছে “গণবিধ্বংসী অস্ত্রের” অস্তিত্ব, যা যুক্তরাজ্যকে এই যুদ্ধে অংশ নেয়ার বৈধতা দিয়েছিল। ইরাক যুদ্ধের ২০ বছর পর এখনো যে বিতর্কটি মাথাচাড়া দিয়ে উঠে সেটি হচ্ছে “গণবিধ্বংসী অস্ত্রের” অস্তিত্ব, যা যুক্তরাজ্যকে এই যুদ্ধে অংশ নেয়ার বৈধতা দিয়েছিল।

ইরাকে সাদ্দাম হোসেনের গোপন অস্ত্র খুঁজে বের করার অভিযান যেভাবে ব্যর্থ হয়েছিল - BBC News বাংলা

ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের সঙ্গে আল কায়দার সম্পর্ক এবং দেশটিতে গণবিধ্বংসী অস্ত্র থাকার অভিযোগ এনে ২০০৩ সালের ১৯ মার্চ ইরাকে সামরিক অভিযানের নির্দেশ দেন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ।ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের সঙ্গে আল কায়দার সম্পর্ক এবং দেশটিতে গণবিধ্বংসী অস্ত্র থাকার অভিযোগ এনে ২০০৩ সালের ১৯ মার্চ ইরাকে সামরিক অভিযানের নির্দেশ দেন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ

সাদ্দাম হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদকারী এফবিআই এজেন্ট জর্জ পিরোর চমকপ্রদ অভিজ্ঞতা | The Daily Star Bangla

Attention Required! | Cloudflare

তৎকালীন ব্রিটিশ ফরেন সেক্রেটারি জ্যাক স্ট্র বলেন, ‘রিচার্ড ডিয়ারলাভকে আমি তাদের ওই গোয়েন্দা তথ্যের উৎস সম্পর্কে বিভিন্ন সময়ে তিনবার জিজ্ঞেস করি। আমার কাছে অস্বস্তিকর একটা অনুভূতি হচ্ছিল পুরো বিষয়টি নিয়ে। কিন্তু প্রতিবারই ডিয়ারলাভ আমাকে অভয় দিয়ে বলেছিলেন, তার এজেন্টদের ওপর দিব্যি ভরসা করা যায়।’তৎকালীন ব্রিটিশ ফরেন সেক্রেটারি জ্যাক স্ট্র বলেন, ‘রিচার্ড ডিয়ারলাভকে আমি তাদের ওই গোয়েন্দা তথ্যের উৎস সম্পর্কে বিভিন্ন সময়ে তিনবার জিজ্ঞেস করি। আমার কাছে অস্বস্তিকর একটা অনুভূতি হচ্ছিল পুরো বিষয়টি

ইরাকে ‘গণবিধ্বংসী অস্ত্র’ অনুসন্ধান যেভাবে মুখ থুবড়ে পড়েছিল! | The Business Standard

Just a moment...

Amazon Price Tracker - Chrome Extension