মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সিলিকন ভ্যালি, সিলভারগেট ও সিগনেচার ব্যাংকের মতো আরও অন্তত ২০০টি ব্যাংক পতনের ঝুঁকিতে রয়েছে। বাইডেন প্রশাসন সম্প্রতি অস্থিতিশীল বাজার শান্ত করতে একাধিক পদক্ষেপ নিলেও শঙ্কা কাটিয়ে উঠতে পারেনি এসব ব্যাংক। এক গবেষণার বরাত দিয়ে এমন তথ্য দিয়েছে নিউজিল্যান্ড হেরাল্ড।মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সিলিকন ভ্যালি, সিলভারগেট ও সিগনেচার ব্যাংকের মতো আরও অন্তত ২০০টি ব্যাংক পতনের ঝুঁকিতে রয়েছে। বাইডেন প্রশাসন সম্প্রতি অস্থিতিশীল বাজার শান্ত করতে একাধিক পদক্ষেপ নিলেও শঙ্কা কাটিয়ে উঠতে পারেনি এসব ব্যাংক। এক গবেষণার বরাত দিয়ে এমন তথ্য দিয়েছে নিউজিল্যান্ড হেরাল্ড।
২০০৮ সালের ব্যাঙ্কিং বিপর্যয়ের পরেও এ রকম ঘটনা আমেরিকায় ঘটল কী করে? অনেকই মনে করছেন এর নেপথ্যে রয়েছে ২০১৮ সালে ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত।২০০৮ সালের ব্যাঙ্কিং বিপর্যয়ের পরেও এ রকম ঘটনা আমেরিকায় ঘটল কী করে? অনেকই মনে করছেন এর নেপথ্যে রয়েছে ২০১৮ সালে ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: সিলিকন ভ্যালি ব্যাংকের মতো যুক্তরাষ্ট্রের আরও প্রায় ২০০ ব্যাংক পতনের ঝুঁকির মুখে রয়েছে। পাশাপাশি সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক ধসের কারণে আতঙ্ক ছড়িয়েছে শেয়ারবাজারেও। এ ঘটনার পরে সপ্তাহের ব্যবধানে যুক্তরাষ্ট্রের তিন ব্যাংকে ধস নামে। এই ধস বিশ্ব শেয়ারবাজারে ব্যাপক অস্থিরতা তৈরি করে। নতুন একটি গবেষণা রিপোর্টে এ তথ্য উঠে এসেছে। আমেরিকার চারজন বিশেষজ্ঞের গবেষণা রিপোর্টের বরাত দিয়ে আরটি এ তথ্য জানিয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়, বাইডেন প্রশাসন সম্প্রতি অস্থিতিশীল বাজার শান্ত করার ...
আমেরিকার সিলিকন ভ্যালি ব্যাংকের মতো আরও প্রায় ২০০ ব্যাংক ঝুঁকিতে রয়েছে। নতুন একটি গবেষণা রিপোর্ট থেকে এ তথ্য উঠে আসে। আমেরিকার সিলিকন ভ্যালি ব্যাংকের মতো আরও প্রায় ২০০ ব্যাংক ঝুঁকিতে রয়েছে। নতুন একটি গবেষণা রিপোর্ট থেকে এ তথ্য উঠে আসে।
বিশ্বজুড়ে ব্যাঙ্কিং শেয়ারকে সমস্যায় ফেলে সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্ক বন্ধ করার নির্দেশ দিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ১৬তম বড় ব্যাঙ্ক। যাদের কাছে ছিল ২১০ বিলিয়ন ডলারের সম্পত্তি। ২০২২-২৩ সালে সুদের হারে দ্রুত বৃদ্ধিও ব্যাঙ্ক ভেঙে পড়ার অন্যতম বড় কারণ।বিশ্বজুড়ে ব্যাঙ্কিং শেয়ারকে সমস্যায় ফেলে সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্ক বন্ধ করার নির্দেশ দিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ১৬তম বড় ব্যাঙ্ক। যাদের কাছে ছিল ২১০ বিলিয়ন ডলারের সম্পত্তি। ২০২২-২৩ সালে সুদের হারে দ্রুত বৃদ্ধিও ব্যাঙ্ক ভেঙে পড়ার অন্যতম বড় কারণ।
is your money safe if an indian bank collapsesরাতারাতি ধস নামল অর্থনীতিতে, ব্যাঙ্ক দেউলিয়া হওয়ার ঘটনায় কপালে ভাঁজ আমেরিকার। ইতিমধ্যেই সেই আতঙ্ক ছড়িয়ে…